বিতর্কের শুরু সেই গ্রিক সভ্যতার সময় থেকেই। ক্লিওন, ডায়োডটাস, সিসেরোর মত ব্যক্তিরা সে যুগে রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন কার্যক্রমের ভালো-মন্দ বিচার করতেন, সুপারিশ করতেন জনসম্মুখে বিতর্ক করে।
দু’হাজার বছর পরে এসেও, রাষ্ট্রের নীতিনির্ধারক থেকে শুরু করে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীরা – সবাই যুক্ত হয় বিতর্কের সাথে।
বিতর্কের অনেক ধরন রয়েছে। আমাদের দেশে যে বিতর্কগুলো বেশি দেখা যায় সেগুলো হলো- সনাতনী বিতর্ক, সংসদীয় বিতর্ক, বারোয়ারি বিতর্ক, প্রদর্শনী বিতর্ক।
ভালো বিতার্কিক হতে গেলে যে বিষয়গুলো প্রয়োজন তা হচ্ছে:
- গুছিয়ে কথা বলার দক্ষতা
- বিভিন্ন বিষয় নিয়ে জানা
- অন্যের দৃষ্টিভঙ্গি জানা ও সম্মান করা
- বিপক্ষের যুক্তিকে কাজে লাগানো
নিচে আমরা চমৎকার একটি বারোয়ারি বিতর্ক এবং চমৎকার একটি সনাতনী বিতর্ক দেখব:
বিতর্কের শিল্পিত ধারার নাম বারোয়ারী বিতর্ক। বারোয়ারি বিতর্ক মূলত বক্তাকেন্দ্রিক। এ বিতর্কে পক্ষ-বিপক্ষ থাকে না। প্রত্যেকে স্বাধীনভাবে একক ভাবনায় বিতর্ক করতে পারে। এ কারণেই এটি বিতার্কিকদের জন্যে একইসাথে কঠিন ও সৃজনশীল একটি জায়গা।
উপরের ভিডিওটি প্রমাণ করে দেয় গুছিয়ে কথা বলতে পারা কত চমৎকার একটি বিষয়।
উপরের ভিডিওটি নিশ্চই আপনাদের মনকে নাড়া দিয়ে গেছে। ভিডিওটি দেখে আমার একটি কথাই মনে হয়েছে:
“আমরা সবাই ভালো বাবা-মা হতে চাই, কেউ ভালো সন্তান হতে চাই না।”
13