প্রথম পাতা > আবিব আফজাল (Page 4)
woodcutter

সোনার কুড়াল, রূপার কুড়াল আর লোহার কুড়ালের গল্প

আমার ফুপুরা আমাদের বাড়ির পাশ দিয়েই দাদা বাড়িতে যেতো।আমাদের বাড়িতে পা-ও দিত না । হাতির পা গরিবের বাড়িতে পড়ে মাটিতে ডেবে পা আটকে যাওয়ার ভয়ে আর কি! আমাদের বাড়ি আর দাদার বাড়ি আলাদা কেন সেটা আরেক গল্প। বলার মতো তাই পরে বলা যাবে।আমার আব্বার অর্থনৈতিক অবস্থা এক সময় খুব খারাপ

পুরোটা পড়ুন
Rose

স্টিকার

ক্লাস সিক্সে উঠলাম। সাদা শার্ট আর নেভী ব্লু প্যান্ট ওয়ালা স্কুল ড্রেস বানালাম। কিছুদিন যেতেই সাইকেলে উঠতে গিয়ে প্যান্ট এর এক জায়গায় হাটুর কাছে ছিঁড়ে গেলো। সেলাই করার পর সেলাইয়ের দাগ বুঝা যেতো একটু একটু। দুই মাসের মাথায় নতুন প্যান্ট বানানোর প্রশ্নই উঠে না। পিতৃদেবের অবস্থা বেগতিক।মামুন নামে এক লোকের

পুরোটা পড়ুন

বকের ঠ্যাং, দাবড়ানি আর জমিদার বাড়ির দুঃখ

লেখাটা একটা টিপ্পনী দিয়ে শুরু করলাম।বিশ্ববিদ্যালয়ের জনৈক বন্ধুর টিপ্পনীঃ কি ব্যাপার! জমিদার বাড়ি নিয়ে লেখা বন্ধ কেন! নতুন নতুন লেখক হওয়ার রসদ কি শেষ? কাছের বন্ধুদের মুখে কিছু আটকায় না। আমি বললাম ফেসবুক এ পোস্ট করে লাইক কমেন্ট গুনতে গুনতে আমার রসদ শেষ। কয়টা লাইক পাব তার উপর আমার লেখার

পুরোটা পড়ুন

আরেকটা ভূতের গল্প ও কিছু ডাইগ্রেশনাল কথাবার্তা

গল্পটা আমার দাদার কাছ থেকে শোনা। দাদা এই বছরই ইন্তেকাল করেছেন। দাদার বেহেশত নসিব হউক। দাদা পাকুটিয়া বাজারে এক সময় ডিলারি করতো। আজিজ ডিলার নামে মোটামুটি সবাই চিনে। কেউ কেউ তো দাদাকে জমিদার মনে করতো। কোলকাতার বৃন্দাবন্দ চন্দ্র জমিদার না। অনেক জমি আছে যার জমিদার। এরকম এক কথায় প্রকাশের জমিদার।

পুরোটা পড়ুন
ghost

একটি ভূতের গল্প

পাকুটিয়া বাজার এখনকার মতো অতো শহুরে ছিলো না তখন। বিদ্যুত ছিলো তখনো কিন্তু একবার গেলে আর সহজে আসত না। বিদ্যুত চলে গেলে সব অন্ধকার আর শুনশান নীরবতা। বাজারের মাঝখানে আমাদের বাসা থেকে একটু দূরে একটা জমিদার আমলের পুরাতন পরিত্যাক্ত পায়খানা ছিলো। পায়খানার চারপাশে কলাগাছ আর জঙ্গল দিয়ে ভরা। এখানে এককালে

পুরোটা পড়ুন
eid mubarak

ছোটবেলার ঈদ, জমিদার বাড়ি আর কিছু “বলা-বাহুল্য” কথা

সারা মাস রোজা রাখতাম। কয়েকটা মাঝেমাঝে বাদ পরে যেতো। সেহরীতে উঠতে পারতাম না। আসলে আম্মা ডেকে তুলত না। দিনের বেলায় আমার রোজায় ধরা অবস্থা দেখে মায়া লেগে ডাকত না। মা বলে কথা। মাছের মায়ের মায়া নাই। মানুষের মায়ের পুত্র- কন্যা শোক ঠিকি আছে। মায়েরা বেহেস্ত -দোজখ এর তোয়াক্কা করে না।

পুরোটা পড়ুন

শব-ই-কদর নিয়ে বাল্য স্মৃতি

আজকে পবিত্র শব-ই-কদর। মসজিদে নামাজ পড়তে যাওয়ার উপায় নাই। একেতো করোনা তার উপর আম্পান। করোনা না থাকলেও মসজিদে যাওয়া যেতো না মনে হয়। আর গেলেও সারা রাত মসজিদে থাকতে হতো। ঝড় আর বৃষ্টির কারনে বাসায় আসা যেতো না। এই মসিবতের সময় মসজিদে আটকে থাকলেই  বেশি নিরাপদ মনে হতো।গ্রামে ছিলাম তখন।

পুরোটা পড়ুন

মাছ ধরা (একটি শিশুতোষ কবিতা)

এসেছে বর্ষাকালবাবায় কিনেছে জাল।খাল ভরা পানিক্ষেতেও গেছে জানি।জাল সেলাই শেষেবাবা মাছ ধরতে গেছে।ক্ষেতের পানিতে বোয়াল! হাতে হাতে সব জাল।না জানি কোনটা তে ধরা পড়ে?কে জিতে কে হারে!গ্রাম সরগরমবোয়াল ধরলো কে!কাটা পড়ল ঠিকিআমার মায়ের বটিতে।কবিতাটি মেহরিমা আর পুহপ কে উৎসর্গ করে। মেহরিমা আর পুহপ কে? সেটা না জানলেও ছড়া কাটা যাবে।

পুরোটা পড়ুন
Pakutia Zamindar Bari Close View

জমিদার বাড়ির পরী, ময়ূর এবং আমার কাকের গল্প

আমার ছেলেবেলার গুটিকয়েক বন্ধুরা প্রথম লেখাটা পড়েছে। পড়ে আবেগে কয়েকজন রীতিমতো আহ্লাদিত। আমাকে বলেছে আরও লিখতে। এই বলাকে অনুরোধও বলা যায় আবার দুর্বল প্রকৃতির হুমকিও বলা যায়। কারণ তারা পারলে দলেবলে লক ডাউন বাড়াতে আন্দোলনে নেমে পড়ে যাতে আমি ঘরে বসে বসে লেখার সময় পাই (এখন আমার সময়ের এমনিতেও

পুরোটা পড়ুন

পাকুটিয়া জমিদার বাড়ি ও আমার ছেলেবেলার গল্প

“আপনার ছেলেবেলা নিয়ে কে জানতে চায়? আপনি বিখ্যাত নন। বিখ্যাত মানুষরা ছেলেবেলা নিয়ে লিখলে সবাই পড়ে। আপনি তো মাঠে মারা যাবেন ভাই! ভেবেছিলাম শুধু জমিদার বাড়ি নিয়ে লিখবেন। জমিদার বাড়ির নুপুর পড়া, মাঝরাতে হাটা , অন্যায়ভাবে হত্যাকৃত অতৃপ্ত নর্তকীর কথা থাকবে একটু, তা না। হতাশ হলাম।”আমার লেখা কোন হতাশা নিবারক

পুরোটা পড়ুন