অজানা এক নম্বর থেকেহঠাৎ একদিন বেজে উঠলো ফোনহ্যালো বলতেই শুনতে পেলাম'তুমি কি সেই নিখোঁজ হারাধন?'অবাক হয়ে বললাম আমিআগে তোমার পরিচয়টা দাওহেসে হেসে জবাব দিলো'পারো যদি কণ্ঠে চিনে নাও!'কোথায় থাকো কেমন আছোপ্রফেশনটা কী?'ঝড়ের বেগে অনেক প্রশ্নছুঁড়লো কিছুক্ষণমনে হলো অনেকদিনেরআমার প্রিয়জন!
পুরোটা পড়ুনছড়া
ঈদ এসেছে ঈদ,ঘর সেজেছে মন মেতেছেগাইছি খুশির গীত।পড়শি পাড়ায় ধুম,নতুন পোশাক পড়বো ঈদেরতাই হারালো ঘুম।চাঁদ উঠেছে চাঁদ,কাল যে ঈদের সাজবো আহা!তাই রাঙাবো হাত।
পুরোটা পড়ুনপ্রতিবছর ঘুরে-ফিরেঈদুল ফিতর আসে,ধরার বুকে মুসলিম উম্মাহ্আনন্দেতে ভাসে।ধৈর্য ধরে রোজা রেখেএকটি মাসের পরে,ঈদের সকাল সেমাই পায়েসদিয়ে শুরু করে।কৃষক শ্রমিক ছাত্র-শিক্ষকঈদগাহের মাঠ ভরে,এক কাতারে দাঁড়ায় সবেনামাজ পড়ার তরে।নানান রঙের জামা পরেখোকা-খুকির দলে,আমোদ-প্রমোদ করে সবাইঈদগাহে যায় চলে।সব ভেদাভেদ ভুলে গিয়েঈদের নামাজ পড়ে,ঈদ মোবারক বলে সবাইবুক জড়িয়ে ধরে।ধনী-গরিব জোয়ান-বুড়োএক আনন্দে সবে,মিলন মেলার এমন
পুরোটা পড়ুনধুম পড়েছে কেনাকাটারসামনে খুশির ইদ,আগে থেকেই খোকন সোনাধরছে বড্ড জীদ।নতুন জামা কিনবে খোকাসাথে নতুন টুপি,এই কথা তার দিদার কাছেবলেছে সে চুপি। নতুন জামা নতুন টুপিপাবে রিমোট গাড়িদিদা বললো বাবার সাথেকরবে না আর আড়ি। খোকন সোনা খুশি হয়েগলা ধরে দিদার,তুমি থাকতে আমার আবারচিন্তা কীসের আর!
পুরোটা পড়ুনঈদ এলে হাসি খুশিথাকে সবার মুখটা,ঘরে ঘরে বিরাজ করেক্ষণস্থায়ী সুখটা।নতুন নতুন পোশাকেভুলে যায় দুখটা,দ্বিধা দ্বন্দ্ব ভুলে আরোবুকে মিলায় বুকটা।আকাশে বাতাসে ঈদেরবাজে খুশির বীণটা,ধনী গরীব সবারইকাটে ভালো দিনটা।
পুরোটা পড়ুনভোরের হাওয়া হীম বাতাসেলাউয়ের ডগায় দোয়েল,ঘরের কোনে খাঁচার ভিতরডাকছে বসে কোয়েল।শীতের পাখির আনাগোনাঅপূর্ব এক ছবি,দুর্গগনে আলোর দিশায়উঠলো জেগে রবি।সকাল বেলায় মিষ্টি রোদেফড়িং ঘুরে ঘাসে,বিড়াল ছানা নেচে গেয়েথাকে সদা পাশে।
পুরোটা পড়ুনবইয়ের মতো বন্ধু যে আরএই ধরাতে নাই,যখন তখন ডাকলে কাছেখুব সহজে পাই।বললেই কথা তার সাথেহয় জ্ঞান অর্জন,শিক্ষার আলো সৎ সততামিথ্যার হয় বর্জন।যায় পাওয়া যায় তোমার মাঝেআদর্শ ও নীতি,অফুরন্ত ন্যায়—নিষ্ঠাশ্রদ্ধা আর প্রীতি।বুকের ভিতর আগলে রাখিশ্রেষ্ঠ বন্ধু বই,সবসময়ে তাই তোমার সাথেমনের কথা কই।
পুরোটা পড়ুনরাত বারোটায় নামলো যখনহঠাৎ করে ঘুমবুঝতে পারি কেউ দিয়েছেআমার গালে চুম।এদিকসেদিক তাকিয়ে দেখিনেই তো ঘরে কেউবুকের ভেতর ভয়ের নদীউতালপাতাল ঢেউ।ঘুমের ঘোরে এগিয়ে দেখিকাঁদছে কতক ভূতবলছে সবাই হারিয়ে গেছেভূতের মায়ের পুত।একটা ভূতে ঝাপটে ধরেবলল আমায়, আয়পাইছি ওরে বুকের মানিকতুই ছিলি কোথায়?ভয়ের চোটে লাফিয়ে উঠেবলছি না না নাছুটে এসে একজন বলেনআমিই তোমার
পুরোটা পড়ুনএকটা ঘরে একটা বিড়ালএকটা ইঁদুর মিলেঘরের সকল খাবারগুলোখাচ্ছিলো বেশ গিলে।বিড়াল বেটা এটা—ওটাসামনে যা—ই পায়ইঁদুর ও তার ছানা নিয়েভাগ করে সব খায়।ইঁদুর ছানা তাধিন ধিনাতিড়িং বিড়িং নাচেএমনি তারা ভালোই আছেবিড়াল নানার কাছে।ইঁদুর ভাবে বিড়াল আবারখাবে কী তার ছানাএমন মধুর বাঁধন তাদেরভাবতেও তা মানা!!বিড়াল ভাবছে ছানাগুলোরিষ্টপুষ্ট হলে—পাশের বাড়ির হুলো’কে নিয়েখাবে ওদের গিলে।ক’দিন
পুরোটা পড়ুনমাতার তুলনা হয় না।সোনার খনি হীরার খনিটাকার পাহাড় আরবিশাল বাড়ি অট্টালিকাসবই মানে হার।দেখতে কালো, লম্বা, খাটোকথা হাসি আরতার চোখেতে মায়ার যাদুনেই তুলনা যার।তার হাসিতে মন ভরেতার আদরে জুড়ায় গাডাক শুনে শান্তি ঝরেসে যে আমার প্রিয়— মা।সবুজ বাংলাদেশনদীর ধারেই পথপথ ফুরালেই গাঁগ্রামের পরে গ্রাম পেরুলেওসবুজ ফুরায় না।ডানে সবুজ বায়ে সবুজসামনে পিছেও
পুরোটা পড়ুন