একটা কবিতা বানিয়ে অনেকক্ষণ চেয়ে থাকলাম,
তারপর হাসতে হাসতেই কাগজটাকে ছিঁড়ে ফেললাম।
এইভাবেই নিজেকে বাঁচাতে হয়।
যখনই দেখি ফুলে ফেঁপে উঠছে সত্তা,
আমি থেকে উছলে পড়ার ধাত,
মাতৃগর্ভের আড়াল খুঁজে পাই তখন স্নিগ্ধ নিঃশব্দে।
আজকাল ধপধপে সাদা কিছু হয় না, স্নিগ্ধ নৈঃশব্দ্য ছাড়া।
সেখানেও এক-এ এক-এ জোড়ায় অঙ্গের পালক ঝরাতে মিলি।
থই থই শ্বাসে বাতাস কাঁপে, ভাল মানুষের ঘরে৷
কোটি দিয়ে গুণ করে শূন্যকে, তোমার আর আমার খাতায় একই উত্তর আসে।
তবুও ভাবি কেনো চিনতে পারি না। এতটা কাছের তবুও বুঝতে পারি না।