প্রথম পাতা » বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি » কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও মানুষের সৃজনশীলতা

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ও মানুষের সৃজনশীলতা

AI image

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন প্রোগ্রাম চ্যাটজিপিটি ও মিডজার্নি ব্যবহার করে প্রচুর বই লেখা হচ্ছে। আগামী পৃথিবী এইধরনের বইয়ে ছেয়ে যাবে আমাদের বইয়ের জগত। চ্যাটজিপিটি গল্প লিখে দিচ্ছে, মিডজার্নি ছবি তৈরি করে দিচ্ছে। মানুষের সৃজনশীলতা প্রবলভাবে হুমকির মুখে পড়ছে।

টেকনোলজির কাজই হচ্ছে, পুরাতনকে হঠিয়ে নতুন নতুন ক্ষেত্র তৈরি করা। ভবিষ্যতে হয়তো বাজারে দুধরনের বই থাকবে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা লেখকের বই, এবং মানুষ লেখকের বই। আমার তো মনে হয় এঁরা প্রতিযোগিতা নয় সহযোগিতার মাধ্যমে নতুন একধরনের পৃথিবী তৈরি করবে। এবং আগামী পৃথিবী থাকবে সেইসকল মানুষের দখলে যারা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে পারবে।

পোস্টের ছবিটিও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে তৈরি। মিডজার্নি নামে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে একটি প্রম্পটি দেওয়া মাত্র এমন ছবি সে তৈরি করে দিলো। কে বলবে ছবিটি কোন মানুষের নয়, এবং কোন মানুষ ফটোগ্রাফারেরও নয়।

প্রম্পটঃ “একটি সুন্দর ভারতীয় মহিলার প্রতিকৃতি চাই, যার হাতে একটি বই থাকবে, এবং যার মুখে জানালা গলে সূর্যের আলো এসে পড়বে, ভলিউমেট্রিক আলো, হাইপার রিয়ালিস্টিক ফটোগ্রাফ –ভার্শন ৫”

আপনার কী মনে হয়? কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কি বিপদ ডেকে আনবে? কমেন্ট করে জানান।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি থেকে আরও পড়ুন

লেখক পরিচিতি:

Bikul
বিকুল
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর করেছেন। ভালোবাসেন ব্লগিং করতে এবং অন্যের লেখা পড়তে। অবসর সময় কাটান ভালো মুভি দেখে। সারা বিশ্ব ঘুরে দেখতে চান।

ইতল বিতলে আপনার লেখা আছে?আজই লিখুন



আপনার মন্তব্য লিখুন

Your email address will not be published. Required fields are marked *